(BANGLA) MAULANA HUSSAIN AHMAD MADANIR EKTI OPORBA EKTI GHATANA.
COLLECTED FROM WHATSAPP
ভারত স্বাধীন হওয়ার অনেক আগের কথা! ইংরেজ আদালতে দাঁড়িয়ে আছেন এক সিংহপুরুষ। মামলা চলছে এক মাওলানার বিরুদ্ধে। আদালত চত্ত্বরে অসংখ্য লোক। সবাইকে থ করে দিয়ে ঐ ব্যক্তির কন্ঠ থেকে বেরিয়ে এল সিংহনাদ! "ইংরেজের সৈন্য বাহিনীতে যোগ দেয়া মুসলমানদের জন্য হারাম।" জোর দিয়ে তিনি তিনবার এই বাক্য ঘোষণা করলেন। "ইংরেজের সৈন্য বাহিনীতে যোগ দেয়া মুসলমানদের জন্য হারাম।" পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আরেকজন মাওলানা হাত জোড় করে হারাম ঘোষণা করা ঐ ব্যক্তিকে বললেন, "মহাশয়, আপনার উক্তি উঠিয়ে নিন, এ আপনি কি বললেন?" কিন্তু ওনার কথা তো ধনুক থেকে বেরোনো তীরের মত। যা বলেছেন তা তো হবেই। কোনো অবস্থায় নড়চড় হবে না।
জানেন উনি কে ছিলেন? ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্রনী নাম, এশিয়া উপমহাদেশের এই যুগের শ্রেষ্ঠ ইসলামী চিন্তাবিদ, সৈয়দ মাওলানা হোসাইন আহমদ মাদানী রহমাতুল্লাহ আলাইহি।
ইংরেজ অফিসাররা মাওলানার ফতোয়া শুনে প্রচন্ড রেগে উঠলো। প্রধান অফিসার বললো: হোসাইন আহমদ, তুমি কি জানো, এই ঔদ্ধত্যতার শাস্তি কি হতে পারে? মাওলানা মাদানী জবাব দিলেন, "তোমরাই ঠিক করে নাও।" ইংরেজ অফিসার বললো, "এই অপরাধের কমসে কম শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।" মাওলানা মাদানী নিজের কাঁধে থাকা সাদা রঙের চাদর দেখিয়ে বললেন: হোসাইন আহমদ মাদানী যখন দেওবন্দ থেকে রাওয়ানা হয়েছে তখন মৃত্যু পরবর্তী শেষকৃত্যের জন্য কাফন নিয়েই বেরিয়েছে। হোসাইন এসব ধমকি ভয় করে না। আমি যা বলেছি আবার বলছি, তোমাদের সেনায় যোগ দেয়া আমাদের জন্য হারাম।"
এই স্বাধীনতা এমনিতেই আসেনি। ইতিহাসের লুক্কায়িত পাতায় এখনও খোঁজে পাবেন ঐসব সাহসী বীর যোদ্ধাদের পদচারণা, যাদের রক্ত আমাদের শিরায় শিরায় বইছে। জেনে নিন তাঁদের কথা। পরবর্তী প্রজন্মকে শোনান তাদের বীরত্বের কাহিনী।
ভারত স্বাধীন হওয়ার অনেক আগের কথা! ইংরেজ আদালতে দাঁড়িয়ে আছেন এক সিংহপুরুষ। মামলা চলছে এক মাওলানার বিরুদ্ধে। আদালত চত্ত্বরে অসংখ্য লোক। সবাইকে থ করে দিয়ে ঐ ব্যক্তির কন্ঠ থেকে বেরিয়ে এল সিংহনাদ! "ইংরেজের সৈন্য বাহিনীতে যোগ দেয়া মুসলমানদের জন্য হারাম।" জোর দিয়ে তিনি তিনবার এই বাক্য ঘোষণা করলেন। "ইংরেজের সৈন্য বাহিনীতে যোগ দেয়া মুসলমানদের জন্য হারাম।" পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আরেকজন মাওলানা হাত জোড় করে হারাম ঘোষণা করা ঐ ব্যক্তিকে বললেন, "মহাশয়, আপনার উক্তি উঠিয়ে নিন, এ আপনি কি বললেন?" কিন্তু ওনার কথা তো ধনুক থেকে বেরোনো তীরের মত। যা বলেছেন তা তো হবেই। কোনো অবস্থায় নড়চড় হবে না।
জানেন উনি কে ছিলেন? ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্রনী নাম, এশিয়া উপমহাদেশের এই যুগের শ্রেষ্ঠ ইসলামী চিন্তাবিদ, সৈয়দ মাওলানা হোসাইন আহমদ মাদানী রহমাতুল্লাহ আলাইহি।
ইংরেজ অফিসাররা মাওলানার ফতোয়া শুনে প্রচন্ড রেগে উঠলো। প্রধান অফিসার বললো: হোসাইন আহমদ, তুমি কি জানো, এই ঔদ্ধত্যতার শাস্তি কি হতে পারে? মাওলানা মাদানী জবাব দিলেন, "তোমরাই ঠিক করে নাও।" ইংরেজ অফিসার বললো, "এই অপরাধের কমসে কম শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।" মাওলানা মাদানী নিজের কাঁধে থাকা সাদা রঙের চাদর দেখিয়ে বললেন: হোসাইন আহমদ মাদানী যখন দেওবন্দ থেকে রাওয়ানা হয়েছে তখন মৃত্যু পরবর্তী শেষকৃত্যের জন্য কাফন নিয়েই বেরিয়েছে। হোসাইন এসব ধমকি ভয় করে না। আমি যা বলেছি আবার বলছি, তোমাদের সেনায় যোগ দেয়া আমাদের জন্য হারাম।"
এই স্বাধীনতা এমনিতেই আসেনি। ইতিহাসের লুক্কায়িত পাতায় এখনও খোঁজে পাবেন ঐসব সাহসী বীর যোদ্ধাদের পদচারণা, যাদের রক্ত আমাদের শিরায় শিরায় বইছে। জেনে নিন তাঁদের কথা। পরবর্তী প্রজন্মকে শোনান তাদের বীরত্বের কাহিনী।
Comments
Post a Comment